ইসলামপুর (জামালপুর) প্রতিনিধি :
জামালপুরের ইসলামপুর উপজেলার ৭নং পাথর্শী ইউনিয়নের ৪নং ওয়ার্ড হারিয়াবাড়ী গ্রামে ফসলি জমি ঘেষে ভেকু দিয়ে মাটি খনন করে পুকুর করার অভিযোগ উঠেছে।
এতে ফসলসহ জমি ধ্বস হয়ে প্রায় ২ লক্ষাধিক টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে।
জানাগেছে, হাড়িয়াবাড়ী মৌজার ১১৫২নং খতিয়াতে ৮৯১ নং দাগে ৩৩ শতাংশ জমি এ.এফ.এম মাসুদুর রহমান ও তার দুই ভাই পৈত্তিক সূত্রে প্রাপ্ত হয়ে বিভিন্ন ফসলাদি উৎপাদন ও ভোগ দখল করে আসছে।
উক্ত জমিতে ধান চাষকরাসহ বিভিন্ন ফসলাদি উৎপাদন করা হয়ে থাকে।
এলাকার প্রভাবশালী তাদের পার্শ্ববর্তী জমির মালিক খন্দকার মাহাবুবুর রহমান (রাব্বান) ও মাসুদুর রহমান ফসলি জমি ঘেষে ভেকু দিয়ে প্রায় ১৫-২০ ফিট গভীর করে মাটি খনন করার ফলে ফসলি জমি ধ্বস হয়ে প্রায় ২ লক্ষাধিক টাকার ক্ষতি হয়েছে।
পুকুর খনন করার বিষয়ে তাদের নিষেধ করা হলে কোন কর্ণপাত না করে তারা ভেকু দিয়ে পুকুর খনন করে। স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যানের কাছে মৌখিকভাবে অভিযোগ করার পরে চেয়ারম্যান নিজে সরেজমিনে পরিদর্শন করে ভেকু দিয়ে মাটি কেটে পুকুর খনন না করার জন্য বলেন।
কিন্তু চেয়ারম্যানের নির্দেশনা উপেক্ষা করে ফসলি জমি ঘেষে ভেকু দিয়ে মাটি কেটে পুকুর খনন করে ফসলসহ মাটি ধ্বসে প্রায় ২ লক্ষাধিক টাকার ক্ষতি হয়েছে।
এ ব্যাপারে স্থানীয় চেয়ারম্যান ইফতেখার আলম বাবুলকে মোবাইল ফোনে জিজ্ঞাসা করা হলে তিনি বলেন মৌখিক অভিযোগ পেয়ে আমি সরেজমিনে পরিদর্শন করে ফসলি জমি ঘেষে ভেকু দিয়ে মাটি কেটে পুকুর খনন করার কথা নিষেধ করি। তবে তারা আমাকে বলেন আমরা মাটি কিনে নিয়েছি।
সহকারী কমিশনার (ভূমি) রোকনুজ্জামান খানকে মোবাইল ফোনে জিজ্ঞাসা করা হলে তিনি বলেন, ফসলি জমি ঘেষে মাটি কাটার কোন নিয়ম নেই।
আমি ইসলামপুরে ফসলি জমি ঘেষে মাটি উত্তোলন করায়
ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের অভিযোগ এস.এম হোসেন রানা, ইসলামপুর (জামালপুর) প্রতিনিধি : জামালপুরের ইসলামপুর উপজেলার ৭নং পাথর্শী ইউনিয়নের ৪নং ওয়ার্ড হারিয়াবাড়ী গ্রামে ফসলি জমি ঘেষে ভেকু দিয়ে মাটি খনন করে পুকুর করার অভিযোগ উঠেছে।
এতে ফসলসহ জমি ধ্বস হয়ে প্রায় ২ লক্ষাধিক টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে।
জানাগেছে, হাড়িয়াবাড়ী মৌজার ১১৫২নং খতিয়াতে ৮৯১ নং দাগে ৩৩ শতাংশ জমি এ.এফ.এম মাসুদুর রহমান ও তার দুই ভাই পৈত্তিক সূত্রে প্রাপ্ত হয়ে বিভিন্ন ফসলাদি উৎপাদন ও ভোগ দখল করে আসছে।
উক্ত জমিতে ধান চাষকরাসহ বিভিন্ন ফসলাদি উৎপাদন করা হয়ে থাকে। এলাকার প্রভাবশালী তাদের পার্শ্ববর্তী জমির মালিক খন্দকার মাহাবুবুর রহমান (রাব্বান) ও মাসুদুর রহমান ফসলি জমি ঘেষে ভেকু দিয়ে প্রায় ১৫-২০ ফিট গভীর করে মাটি খনন করার ফলে ফসলি জমি ধ্বস হয়ে প্রায় ২ লক্ষাধিক টাকার ক্ষতি হয়েছে।
পুকুর খনন করার বিষয়ে তাদের নিষেধ করা হলে কোন কর্ণপাত না করে তারা ভেকু দিয়ে পুকুর খনন করে। স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যানের কাছে মৌখিকভাবে অভিযোগ করার পরে চেয়ারম্যান নিজে সরেজমিনে পরিদর্শন করে ভেকু দিয়ে মাটি কেটে পুকুর খনন না করার জন্য বলেন।
কিন্তু চেয়ারম্যানের নির্দেশনা উপেক্ষা করে ফসলি জমি ঘেষে ভেকু দিয়ে মাটি কেটে পুকুর খনন করে ফসলসহ মাটি ধ্বসে প্রায় ২ লক্ষাধিক টাকার ক্ষতি হয়েছে।
এ ব্যাপারে স্থানীয় চেয়ারম্যান ইফতেখার আলম বাবুলকে মোবাইল ফোনে জিজ্ঞাসা করা হলে তিনি বলেন মৌখিক অভিযোগ পেয়ে আমি সরেজমিনে পরিদর্শন করে ফসলি জমি ঘেষে ভেকু দিয়ে মাটি কেটে পুকুর খনন করার কথা নিষেধ করি। তবে তারা আমাকে বলেন আমরা মাটি কিনে নিয়েছি।
সহকারী কমিশনার (ভূমি) রোকনুজ্জামান খানকে মোবাইল ফোনে জিজ্ঞাসা করা হলে তিনি বলেন, ফসলি জমি ঘেষে মাটি কাটার কোন নিয়ম নেই।
আমি একটি অভিযোগ পেয়েছি এবং তাদেরকে আইনী ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য পরামর্শ দিয়েছি।
আরও পড়ুন ফুলগাজীতে সামাজিক উন্নয়ন এগিয়ে আসলেন আমেরিকান প্রবাসী আজাদ চৌধুরী
Leave a Reply