1. admin@dashani24.com : admin :
  2. alamgirhosen3002@gmail.com : Alamgir Hosen : Alamgir Hosen
  3. a01944785689@gmail.com : Most. Khadiza Akter : Most. Khadiza Akter
  4. afzalhossain.bokshi13@gmail.com : Md Haurn Or Rashid : Md Haurn Or Rashid
  5. liton@gmail.com : Md. Liton Islam : Md. Liton Islam
  6. lalsobujbban24@gmail.com : Md. Shahidul Islam : Md. Shahidul Islam
শুক্রবার, ১৮ অক্টোবর ২০২৪, ০৯:৫৯ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
আজ কামালপুর মুক্ত দিবস দেওয়ানগঞ্জে ব্রীজের জন্য  হাজার হাজার মানুষের দূর্ভোগ বিয়ের দাবিতে বাচ্চা সহ প্রেমিকের বাড়িতে অবস্থান,অবশেষে রফাদফা কান্তা নূরের প্রথম সিনেমা ‘চরিত্র’ মুক্তি পাচ্ছে কাল ঠাকুরগাঁও-২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য সুজনের জামিন না মঞ্জুর সাংবাদিক কোরবান আলীর জানাযা নামাজ সম্পন্ন কালাইয়ে ওমর কিন্ডার গার্ডেন স্কুলে বিতর্ক প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠান পণ্যের দাম সাধারণ মানুষের লাগালের বাইড়ে বকশীগঞ্জে বিনামূল্যে চক্ষু চিকিৎসা সেবা কার্যক্রম অনুষ্ঠিত ঠাকুরগাঁওয়ে দীর্ঘ ১৭ বছর পর প্রকাশ‍্যে জামায়াতের সদস্য(রুকন) সম্মেলন -২০২৪ ‌ ঠাকুরগাঁওয়ে ইকো পাঠশালা এন্ড কলেজের অসাধারণ সাফল্য জেলায় সর্বোচ্চ পাশের হার অর্জন

কুড়িগ্রামে তিস্তার ভাঙনে সরকারি বিদ্যালয়সহ অর্ধশতাধিক বাড়ীঘর নদী গর্ভে বিলিন

  • আপডেট সময় : সোমবার, ৩ জুলাই, ২০২৩
  • ৭১ বার পঠিত

জি এম ক্যাপ্টন, কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি:

কুড়িগ্রামে তিস্তা নদীর ভাঙনে গত পনের দিনে শতবিঘা আবাদি জমি, অর্ধ শতাধিক বাড়ীঘর এবং একটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় নদীগর্ভে বিলিন হয়ে গেছে। হুমকীতে রয়েছে আরো দেড় শতাধিক বাড়ীঘর।

ভাঙন রোধে পানি উন্নয়ন বোর্ড জিও ব্যাগ ফেলার উদ্যোগ নিলেও ভাঙন কবলিত মানুষ বসতবাড়ী রক্ষায় স্থায়ী প্রতিরোধ ব্যবস্থার দাবী জানিয়েছে।

সরজমিনে গিয়ে দেখা যায়, জেলার উলিপুর উপজেলার বজরা ইউনিয়নের বজরা পশ্চিমপাড়া গ্রামের ভাঙন কবলিতদের নিজস্ব জমিজমা না থাকায় নদী তীরবর্তী মানুষ তাদের বাড়িঘর সড়িয়ে খোলা আকাশে ফেলে রেখেছে।

ঈদের ১০/১২ দিন আগে থেকেই এখানে ভাঙন চলছিল। জিও ব্যাগ দিয়ে সরকারি স্কুলটি রক্ষার চেষ্টা করা হলেও জিও ব্যাগসহ সেটি নদী গর্ভে চলে গেছে।

এসময় ভেঙে গেছে আরো ৪৫ থেকে ৫০টি বসতবাড়ী। সবজি ও পাটক্ষেতসহ শত বিঘা আবাদি জমি নদী গ্রাস করে নিয়েছে। সেই সাথে গাছপালা-পুকুর নদীতে বিলিন হয়ে গেছে।

নদী তীরবর্তী শহিদুর ইসলাম (৫৬) জানান, ভাঙনে বজরা পশ্চিমপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়টি আর রক্ষা করা যায়নি। সেই সাথে ঠিকানা হারিয়েছে অর্ধ শতাধিক পরিবার। আরো দেড় শতাধিক বসতবাড়ী রয়েছে ভাঙনের হুমকীতে। এছাড়াও পিছনে আরো ৬ থেকে ৭শ পরিবারও রয়েছে ভাঙন আতংকে।

এই গ্রামের সত্তোর্ধ আব্দুল খালেক জানান, এই নিয়ে ১২বার আমার বসতবাড়ী নদীর কবলে পরলো। এখন দেয়ালে আমাদের পীঠ ঠেকে গেছে। নদীর উপরেই আমাদের সমস্ত জমিজমা পরে আছে। এদিকে আমাদের ঠাঁই নেয়ার মতো কিছুই নেই। বাধ্য হয়ে রাস্তার মধ্যে জিনিসপত্র রেখেছি। এখন আমারা কোথায় যাবো, কি করবো কিছুই ভেবে পাচ্ছি না।

ভাঙন কবলিত নুর আলম (৬০) জানান, গতকাল পানি উন্নয়ন বোর্ড থেকে লোকজন এসে ১৮০ মিটার খোলা জায়গায় জিও ব্যাগ ফেলবে বলে জানিয়েছে।

জিও ব্যাগ ফেলে কোন কিছু রক্ষা করা যাচ্ছে না। আমরা ত্রাণ-টাকা-পয়সা কিছুই চাই না। আমরা তিস্তা নদীতে স্থায়ীভাবে নদী প্রতিরোধমূলক কার্যক্রম চাই।

বিষয়টি নিয়ে কুড়িগ্রাম পানি উন্নয়ণ বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী আব্দুল্লাহ আল মামুন জানান, বৃষ্টির কারণে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় অনেক জায়গায় ভাঙন হচ্ছে।

আমরা সার্বক্ষণিক নজরদারীতে রেখেছি। বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা, লোকায়লয় ভাঙন কবলে পরলে আমরা দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহন করি। পশ্চিম বজরায় আমরা জিও ব্যাগ ফেলার কার্যক্রম শুরু করেছি।

আরও পড়ুন বকশীগঞ্জে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন প্রত্যাশী ব্যারিস্টার সামীর সাত্তারের গণসংযোগ

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরও খবর
© All rights reserved © 2022 Dashani 24
Theme Customized By Shakil IT Park