1. admin@dashani24.com : admin :
  2. alamgirhosen3002@gmail.com : Alamgir Hosen : Alamgir Hosen
  3. aminulbahar3331@gmail.com : Md. Aminul Islam : Md. Aminul Islam
  4. a01944785689@gmail.com : Most. Khadiza Akter : Most. Khadiza Akter
  5. afzalhossain.bokshi13@gmail.com : Md Haurn Or Rashid : Md Haurn Or Rashid
  6. liton@gmail.com : Md. Liton Islam : Md. Liton Islam
  7. r01944785689@gmail.com : Rashadul Islam Rony : Rashadul Islam Rony
  8. lalsobujbban24@gmail.com : Md. Shahidul Islam : Md. Shahidul Islam
শনিবার, ১৫ মার্চ ২০২৫, ০২:১১ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
আজ কামালপুর মুক্ত দিবস কুড়িগ্রামে ৫৮ কেজি গাঁজাসহ পিকআপ জব্দ মান্দায় রমজান উপলক্ষে জামায়াতের ফুড প্যাক বিতরণ পটিয়ায় শিশুর মৃত্যু: চিকিৎসায় গাফিলতির অভিযোগ, হাসপাতাল ভাংচুর সৈয়দপুরে ব্যবসায়ীদের সম্মানে জামায়াতের ইফতার মাহফিল ধর্ষণের সর্বোচ্চ শাস্তির দাবিতে চট্টগ্রামের সেচ্ছাসেবীদের বিক্ষোভ মিছিল ও মানববন্ধন পলাশবাড়ির মনোহরপুরে রংধনু চাইনিজ ফুটবল টুর্নামেন্ট ২০২৫ অনুষ্ঠিত পটিয়া ড়পৌরসভা ১ নম্বর ওয়ার্ড এলডিপি’র কমিটি ঘোষণা চাঁপাইনবাবগঞ্জে ইফতার”হুইল” চেয়ার” ও আর্থিক সহায়তা প্রদান ঝিনাইগাতী মহিলা আওয়ামী লীগের আহবায়ক রুপালি গ্রেফতার পলাশবাড়ীর মনোহরপুরে জাতীয়তাবাদী যুবদলের উদ্যোগে দোয়া ও ইফতার মাহফিল

দাদা রিপনের ১৬তম হত্যা বার্ষিকী পার

  • আপডেট সময় : শুক্রবার, ১৪ মার্চ, ২০২৫
  • ১৪ বার পঠিত

মালিকুজ্জামান কাকা
যশোরের ছাত্রলীগ নেতা রিপন হোসেন দাদা রিপনের ১৪ মার্চ শুক্রবার ১৬ তম হত্যাবার্ষিকী। ২০১০ সালের এদিন সন্ধ্যায় সন্ত্রাসীরা তাকে কুপিয়ে হত্যা করে। এটি আলোচিত একটি হত্যা কাণ্ড।
দীর্ঘ ১৫ বছরেও এই হত্যা মামলার বিচার শেষ না হওয়ায় হতাশ নিহতের পরিবার। দাদা রিপন হত্যা বার্ষিকী উপলক্ষে পরিবারের পক্ষ থেকে কোরআন খতম ও দোয়া মাহফিলের আয়োজন করা হয়েছিল জানান তার বড়ভাই সোহেল রানা (লিটন)।

মামলা সূত্রে জানা যায়, ২০১০ সালের ১৪ মার্চ বিকেলে রিপন হোসেন তার বন্ধু সেলিম রেজাকে সাথে নিয়ে মোটর সাইকেলযোগে বাড়ি থেকে শহরে আসছিলেন দাদা রিপন। পথিমধ্যে ভেকুটিয়ার আহছানিয়া মিশনের সেল্টার হোমের সামনের রাস্তায় পৌঁছালে হাফিজুর তার মোটরসাইকেল থামাতে বলে শহরে যাবে বলে। মোটরসাইকেল থামার সাথে সাথে হাফিজুর দৌঁড়ে এসে দা দিয়ে রিপনকে আঘাত করে।

এ সময় রিপন ও সেলিম মাঠের মধ্যে দৌঁড় দেয়। রিপনকে মাঠের মধ্যে ধরে হাফিজুর ও তার লোকজন কুপিয়ে জখম করে ফেলে রেখে যায়। স্থানীয়রা রিপনকে উদ্ধার করে যশোর ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতালে আনার পর চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। পরদিন নিহতের পিতা শহিদুল ইসলাম পাঁচজনের নাম উল্লেখসহ অপরিচিত ৪/৫ জনকে আসামি করে একটি হত্যা মামলা করেন। ২০১৩ সালের ডিসেম্বর মাসে মামলা তদন্ত শেষে ৭ জনকে অভিযুক্ত করে আদালতে চার্জশিট জমা দেন তদন্তকারী কর্মকর্তা।

অভিযুক্ত আসামিরা হলেন ভেকুটিয়া গ্রামের শাহারুল ইসলাম, বড় ভেকুটিয়া গ্রামের আব্দুল হাইয়ের ছেলে হাফিজুর রহমান, ছলেমানের ছেলে শামীম, শফিয়ার রহমানের ছেলে মিকাইল, শফিয়ারের ছেলে শাহাজান ও রঘুনাথপুর গ্রামের জাহিদের ছেলে ইকবাল। এর মধ্যে সাহারুল ইসলাম বর্তমানে যশোর সদর উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক। আরব পুর ইউনিনের ও তিনি চেয়ারম্যান ছিলেন। এলাকবাসী জানান, এই সাহারুল ই রাজনৈতিক পথের কাঁটা সরাতে দাদা রিপন কে হত্যা করিয়ছিল।

মামলাটি ২০১২ সালের ২৫ জুলাই বিচারের জন্য জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত থেকে জেলা ও দায়রা জজ আদালতে বদলি করা হয়। এখনো এ মামলার সাক্ষ গ্রহণ শুরু হয়নি বলে জানিয়েছেন নিহতের ভাই সোহেল রানা। নিহত রিপনের স্মরণে বাড়িতে আছর বাদ দোয়া মাহফিলের আয়োজন করা হয়। শুভানুধ্যায়ী ও এলাকার মানুষ দোয়া মাহফিলে শরিক হন।

আরও পড়ুন শৈলকুপায় গলায় ছুরি ঠেকিয়ে স্কুল শিক্ষার্থীকে একাধিকবার ধর্ষণের অভিযোগ

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরও খবর
© All rights reserved © 2022 Dashani 24
Theme Customized By Shakil IT Park