মালিকুজ্জামান কাকা
রূপদিয়ার গোলাম রসুল হাইওয়ের সাথে ২৮৫ দশমিক ৭১ শতক মূল্যবান জমির মালিক। কিন্ত ভূমিদস্যু আব্দুল ওহাবগঙ তাকে নানা হয়রানি করে পৃথিবী সরিয়ে দেওয়ার চক্রান্ত করছে।
তবে জেলা প্রশাসন ও পুলিশ প্রশাসন ন্যায়ের পক্ষ নেওয়ায় আব্দুল ওহাব আপাতত প্রবল চাপে।
এই ঈদের পর জেলা প্রশাসক তার জমির জালিয়াত চক্রের বিরুদ্ধে মাঠে নামবেন বলে জমির প্রকৃত মালিক গোলাম রসুল কে আস্বস্ত করেছেন।
গোলাম রসুল যশোর সদর উপজেলার রূপদিয়া বাজারের বাসিন্দা মৃত মোজাহার আলী খলিফা র ছোট ছেলে। খুলনা মহা সড়কের সাথে তার এই জমির অবস্থান। ঐ জমির মূল্য এই মুহূর্তেঅন্তত শত কোটি টাকা।
জমি জালিয়াত চক্রের হোতা, পালের গোদা আব্দুল ওহাব একই এলাকার হোসেন আলীর ছেলে। তার দোসর হচ্ছে ছেলে সুমন, ফজলে করিমের ছেলে আকবর মোল্লা, ওহাবের ভাইপো মৃত আব্দুল কাদেরের ছেলে জিয়াউল হক, মহিউদ্দিন মগার ছেলে শামীমসহ কয়েক জন।
খান সমিল বললে এলাকার সকলে জমিটি চেনে। বর্তমানে ওহাব গঙ অন লাইন থেকে গোলাম রসুলের নাম প্রিন্ট পর্চা থেকে বাদ দেওয়ার চক্রান্ত করছে।
গোলাম রসুল কে হত্যা করার প্ল্যান আছে এই ওহাব গঙের। ২০২৪ সালে খুলনা ফুলতলায় গোলাম রসুল কে খুন করতে যায় ছয় জন। তিনটি মোটর সাইকেলে দুটি রিভালবার সহ কিলাররা ধরা পড়ে থানা পুলিশের কাছে।ওহাব এখনো সেই চক্রান্ত করছে।
সে এর মধ্যে দুই দফা জালিয়lতির কারণে জেল ও খেটেছে। সেই মামলা এখনো চলমান।
জে এল নং ২২২, মৌজা রূপদিয়া, খতিয়ান নং ৯ ও ১১ এর সাবেক দাগ ২৬৫, ২৬৬, ২৬৭, ২৬৪ এ জমির অবস্থান। মোজাহার আলী খলিফা সেখানে ১০ একর জমির মালিক। তার তিন ছেলে ও এক মেয়ে ঐ জমির মালিক।
গোলাম রসুল বলেন, ঐ জমি আমার পৈতৃক সম্পত্তি। আজ হোক কাল হোক আমি তা ষোলো আনা দখল পাবোই। বিধাতা আমার পক্ষে আছে। ইনশাআল্লাহ বিজয়ী হব।
এক্ষেত্রে জেলা প্রশাসন বিশেষ করে জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপার আমার তথা ন্যাযের পক্ষে। আমি তাদের প্রতি কৃতজ্ঞ।
আরও পড়ুন পলাশবাড়ীর বাসুদেবপুর চন্দ্রকিশোর স্কুল এন্ড কলেজের সভাপতি নির্বাচিত হলেন শামিম প্রধান
Leave a Reply