1. admin@dashani24.com : admin :
  2. alamgirhosen3002@gmail.com : Alamgir Hosen : Alamgir Hosen
  3. aminulbahar3331@gmail.com : Md. Aminul Islam : Md. Aminul Islam
  4. a01944785689@gmail.com : Most. Khadiza Akter : Most. Khadiza Akter
  5. afzalhossain.bokshi13@gmail.com : Md Haurn Or Rashid : Md Haurn Or Rashid
  6. liton@gmail.com : Md. Liton Islam : Md. Liton Islam
  7. r01944785689@gmail.com : Rashadul Islam Rony : Rashadul Islam Rony
  8. lalsobujbban24@gmail.com : Md. Shahidul Islam : Md. Shahidul Islam
বুধবার, ০৫ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ০৪:৪১ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
আজ কামালপুর মুক্ত দিবস রাজশাহী ও রংপুর বিভাগীয় পেট্রল পাম্প মালিক অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা বকশীগঞ্জের রহিমা সালাম স্কুল অ্যান্ড কলেজের বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা উপলক্ষে পুরস্কার বিতরণ দিনাজপুরে বিএনপির মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণে আহত-৫.আতঙ্কে ফুলবাড়ী বাসী বকশীগঞ্জে ট্রাক – মোটরসাইকেল মুখোমুখি সংঘর্ষে মোটরসাইকেল আরোহী নিহত নিখোঁজ সুবার দেখা মিলেছে প্রেমিকের সঙ্গে নওগাঁয় দিনাজপুরে মেডিকেল কলেজ এর দায়িত্ব পেলেন ডা. মো: ফজলুর রহমান শিবপুর উপজেলা স্কুল এন্ড কলেজ সমিতি নকশিস এর কমিটি গঠিত চাঁপাইনবাবগঞ্জ এলজিইডির পরিশ্রমী ও সৎ ঠিকাদার আব্দুল মান্নান মাফিয়া নয় চিরিরবন্দরে পরিস্কার-পরিচ্ছন্নতা র‍্যালিতে নির্বাহী অফিসার ফাতেহা তুজ জোহরা ময়মনসিংহের সাংবাদিকদের দাবী আগামী সপ্তাহের মধ্যে বাস্তবায়নের আহবান -সংস্কার কমিটি

ফসলী জমির উর্বরা মাটি চলে যাচ্ছে ইটভাটায়

  • আপডেট সময় : শনিবার, ১৮ জানুয়ারি, ২০২৫
  • ২৪ বার পঠিত

মোঃ আব্দুল হান্নান,নাসিরনগর,ব্রাহ্মণবাড়িয়াঃ ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নাসিরনগর উপজেলার বিভিন্ন ইটভাটার কালো ধোঁয়ায় পরিবেশ হচ্ছে বিপর্যস্ত।ধ্বংস হচ্ছে ফসলী জমি।জমির উর্বরা মাটি চলে যাচ্ছে ইটভাটায়।বিভিন্ন আইন,তদারকি ও নিয়ন্ত্রণকারী প্রতিষ্ঠান থাকা সত্ত্বেও ইটভাটার দৌরাত্ম্য কমছে না। মালিকরা মানছে না কোনো নিয়মকানুন।ক্রমেই কৃষি জমির ক্ষতি ও দেশের ভূ-প্রকৃতি ধ্বংস করে মাটি পুড়িয়ে তৈরি করা হচ্ছে ইট। ইটভাটার কালো ধোঁয়ায় বিপন্ন হচ্ছে পরিবেশ, বাড়ছে স্বাস্থ্যঝুঁকি, কমছে চাষাবাদের জমি ও গাছ।

নাসিরনগর উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় এভাবেই গড়ে উঠেছে ইটভাটাগুলো। আইন অমান্য করে কাঠ পোড়ানো হলেও রহস্যজনক কারণে স্থানীয় প্রশাসনের নেই কোনো তৎপরতা বা নজরদারি।

সূত্রে মতে,নাসিরনগর উপজেলার প্রায় ৩০ টির মতো ইটভাটার মধ্যে অধিকাংশের অনুমতি নেই স্থানীয় পরিবেশ অধিদপ্তরের। ইট প্রস্তুত ও ভাটা স্থাপন (নিয়ন্ত্রণ) আইন, ২০১৩তে উল্লেখ আছে, ইটভাটায় ফসলি জমির উপরের মাটি (টপ সয়েল) ব্যবহার করলে প্রথমবারের জন্য দুই বছরের কারাদন্ড ও ২ লাখ টাকা জরিমানা করা হবে। দ্বিতীয়বার একই অপরাধের জন্য ভাটা কর্তৃপক্ষকে ২ থেকে ১০ বছরের জেল এবং ২ থেকে ১০ লাখ টাকা পর্যন্ত জরিমানা করা যাবে। অনুমোদন না নিয়ে ইটভাটা স্থাপন করলে এক বছরের কারাদন্ড এবং ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করা যাবে। কিন্তু প্রশাসন সঠিকভাবে আইন বাস্তবায়ন না করায়, ইটভাটার আগ্রাসনও বন্ধ হচ্ছে না। সরেজমিন দেখা যায়, উপজেলার চাতলপাড়, গোয়ালনগর, কুন্ডা, নাসিরনগর, গোকর্ণ, পর্বভাগ, বুড়িশ্বর, হরিপুর ইউনিয়নের আবাদি জমির উপরের অংশের মাটি এক থেকে দুই ফুট গর্ত করে এবং কোথাও কোথাও কোমর সমান গর্ত করে কাটা হচ্ছে। উপজেলার বেশ কয়েকটি স্থানে রোপণ করা ধানিজমির ধানগাছসহ মাটি কেটে নেওয়া হচ্ছে ইটভাটায়। মাটি কাটার কাজ দ্রুত করার জন্য উপজেলার বেশ কয়েকটি এলাকায় বুলডোজার ব্যবহার করে মাটি অবৈধ ট্রলিতে বোঝাই করে ইটভাটায় নেওয়া হচ্ছে। এলাকাবাসীর সূত্রে জানা যায়, প্রতিদিন ইটভাটায় প্রায় ১৫০ থেকে ২৫০ ট্রলি ইটভাটায় মাটি কাটার জন্য নিয়োজিত রয়েছে।

উপজেলার বুড়িশ্বর ইউনিয়নের বুড়িশ্বর ও আশুরাইল জনবসতি, রাস্তার ও স্কুলের পাশে ২ টি ইটভাটা নাসিরনগর খুকুরিয়া ব্রীজের কাছে ১ টি এবং তিতাস নদীর উত্তর পাশে নাসিরনগর ব্রাহ্মণ বাড়িয়া আঞ্চলিক মহা সড়কের দুই পাশে ৪ টি ইট ভাটা রয়েছে। কয়েকটির সাময়িক অনুমতি থাকলেও অনেকটির অনুমতিসহ নেই কোন বৈধ কাগজপত্র।এসব ইটভাটা থেকে ট্রাকে ইট সরবারাহ করার ফলে সড়কটি ভেঙে খানাখন্দে ভরে গেছে, সামান্য বৃষ্টি হলেই কাঁদা এবং রোদে ধুলাবালিতে চলাচলের অযোগ্য হয়ে পড়ে। সড়কগুলো দিয়ে স্কুল,কলেজ, মাদ্রাসা ও প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ছাত্রছাত্রীসহ প্রতিদিন শত শত লোক চলাফেরা করে। কুন্ডা ইউনিয়নের নাসিরনগরও ব্রাহ্মণ বাড়িয়ার আঞ্চলিক সড়কের দু’পাশে ঐতিহ্যবাহী তিতাস নদীর দু’পাশে ইটভাটাগুলো গড়ে উঠেছে । গোকর্ণ পূর্বভাগ ইউনিয়নের বিভিন্ন গ্রামের এমন চিত্র দেখা যায়।

স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের অধীনে নির্মিত উপজেলা, ইউনিয়ন বা গ্রামীণ সড়ক ব্যবহার করে কোনো ভারী যানবাহন দিয়ে ইট বা ইটভাটার কাঁচামাল আনা নেওয়া নিষিদ্ধ থাকলেও তা মানা হচ্ছে না।

স্থানীয় বেশ কয়েকজন বাসিন্দা জানান, ইটভাটার কালো ধোঁয়া ও ধুলাবালুতে বাড়িঘরে থাকা দায় হয়ে পড়ছে।জমির ফসলও নষ্ট হচ্ছে। এভাবে চলতে থাকলে ভাটার চারদিকের জমিগুলো এক সময় অনাবাদি হয়ে পড়বে। ভাটার মালিকরাপ্রভাবশালী হওয়ায় এলাকার লোকজন প্রতিবাদ করার সাহস পায় না। হরিপুর ইউনিয়নের জমিদার বাড়ি ও তিতাস নদীর পাশে সততা, রয়েল মিজান ব্রিকসের কোন অনুমতি নেই।তারা উচ্চ আদালতের নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে কার্যক্রম পরিচালনা করছে। উপজেলা কৃষি অফিসার আল মামুন জানান, সচেতন করার পরও তারা কথা শুনছে না। মাটিকাটা জমিতে উর্বরা শক্তি ফিরিয়ে আনতে কমপক্ষে ১০ থেকে ১৫ বছর সময় লাগে। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শাহীনা নাছরিন বলেন, অবৈধভাবে কোনো ইটভাটা পরিচালনা করতে দেওয়া হবে না। অবৈধ ইটভাটা উচ্ছেদে নিয়মিত অভিযান চালানো হচ্ছে।ব্রাহ্মণবাড়িয়া পরিবেশ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক মো. খালেদ হাসান গণমাধ্যমকে বলেন, আমরা আমাদের জায়গা থেকে যা যা করণীয় সবই করছি। দুটি ইটভাটাকে আরও আগেই অবৈধ ঘোষণা করা হয়েছে। উচ্চ আদালতের নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে কার্যক্রম পরিচালনার বিষয়ে আমরা অভিযোগ পেয়েছি। বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে

নাসিরনগর পঞ্চাশ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতলের আর এম ও ডাঃ সাইফুল ইসলাম বলেন।ইটভাটার কালো ধুয়ার কারনে শ্বাসপ্রশাসের সমস্যা,ফুঁসফুসে ক্যান্সার,সর্দি হাঁচি সহ নানাবিধ কঠিন রোগের সৃষ্টি হতে পারে।তারাবুনিয়া চৈক্ষ্যং ট্রাকের ধাক্কায় ৩ জন মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরও খবর
© All rights reserved © 2022 Dashani 24
Theme Customized By Shakil IT Park