নিজস্ব প্রতিনিধি
সুনামগঞ্জ জেলার অন্তগত সকল উপজেলায় – তারমধ্য -সুনামগঞ্জ সদর, বিশ্বম্ভরপুর, তাহেরপুর, ছাতক,, দোয়ারা, পাগলা,দিরাই,শাল্লা, ধর্মপাশা নেত্রকোনার কিছু অংশ,,বৈধ কোম্পানিগুলা প্রশাসনে বারবার যোগাযোগ এবং স্মারকলিপি প্রদান করা হয় কিন্তু কোন কাজ হচ্ছে না প্রশাসন নীরব ভূমিকা পালন করছে এই সুযোগে অবৈধ কোম্পানিগুলা কোটি কোটি টাকার রাজস্ব ফাঁকি দিয়ে কম দামি নকল ব্যান্ডরোল যুক্ত সিগারেট বিক্রি করে যাচ্ছে দেদারছে।
এইসকল অবৈধ কোম্পানিগুলো এসব সিগারেটের মধ্যে আছে কিংস, পোলো, পার্টনার ম্যানসন, ওসাকা, সিটি সহ অসংখ্য নকল ব্যান্ডরোলযুক্ত সিগারেট। সরকার ২০২৫ ইং এর বাজেটে নিম্ন স্তরের সিগারেটের দাম নির্ধারণ করে দিয়েছে ৬০ টাকা, প্যাকেট প্রতি সম্পূরক শুল্ক ৬৭%, যারফলে ১০ শলাকার প্রতি ১ প্যাকেট সিগারেটের বিক্রয় করতে হবে ৬০ টাকায় কার্যত বাস্তবে দেখা গিয়েছে তার উল্টো, কিছু অসাধু অবৈধ কোম্পানি নামে বেনামী নকল ব্যান্ড রোল যুক্ত সিগারেট ৩০/৪০ টাকায় বিক্রি করছে। সরকার নির্ধারিত মূল্যে যখন ১ প্যাকেট ১০ শলাকার সিগারেটের নিম্নস্তরে ভ্যাট ৪৯.৮০ পয়সা এবং ২০ শলাকার ১ প্যাকেট সিগারেটের জন্য ৯৯.৬০ পয়সা ভ্যাট দিতে হয়, সেখানে তারা সরকারের রাজস্ব ফাঁকি দিয়ে ৪/৫ টাকা করে নকল ব্যান্ড রোলযুক্ত সিগারেট বিক্রি করে যাচ্ছে এবং সরকারের নীতিমালা অপেক্ষা করে নিজেরাই কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে ফলে সরকার কোটি টাকার রাজস্ব বঞ্চিত হচ্ছে,শুধু তাই নয় এতে করে যারা বৈধ কোম্পানি হিসেবে দেশের রাজস্ব খাতে অবদান রাখে তাদের মেরুদন্ড ভেঙ্গে পড়ছে ফলে কর্মকর্তা-কর্মচারীও চাকুরি হারিয়ে মানবেতর জীবনযাপন করছে।
তাই উক্ত বাজার গুলোতে প্রশাসনিক অভিযান পরিচালনার মাধ্যমে এসব অবৈধ কর ফাঁকি দেয়া প্রতিষ্ঠান ও ব্যবসায়িদের শাস্তির আওতায় আনা হলে বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের রাজস্ব খাতে কোটি কোটি টাকা আদায় হবে সচেতন মহলের অভিমত ।
আরও পড়ুনঃ অবিশ্বাস হলেও সত্য বন্ধুর প্রেমের টানে তাইওয়ানের বন্ধু দিনাজপুরে
Leave a Reply